বাংলাদেশের ৬৪ জেলা
এক নজরে ৬৪ জেলার নামকরণ:
ঢাকা : বল্লাল সেন কর্তৃক নির্মিত ঢাকেশ্বরী মন্দির থেকে ঢাকা নামের উৎপত্তি। আবার কেউ বলেছেন, ১৬১০ সালে ইসলাম খাঁ বুড়িগঙ্গার কাছে ঢাক বাজিয়ে যতদূর পর্যন্ত শোনা যায় ততদূর পর্যন্ত সীমানা নির্ধারণ করে ওই এলাকায় রাজধানী বানান, সেই এলাকাই ‘ঢাকা’ নামে পরিচিত। আবার ‘ঢাক’ নামক বৃক্ষ থেকে ঢাকার উৎপত্তির কথাও কেউ কেউ বলেন।
নারায়ণগঞ্জ : হিন্দুধর্মীয় দেবতা নারায়ণ ঠাকুরের নামানুসারে নারায়ণগঞ্জ নামকরণ করা হয়।
মানিকগঞ্জ : মানিকগঞ্জ জেলার নামকরণের পেছনে তিনজনের নামের তথ্য পাওয়া যায়। এ তিনজন হলেন- সুফি সাধক মানিক শাহ, দুর্ধর্ষ পাঠান সরদার মানিক ঢালী এবং নবাব সিরাজউদ্দৌলার বিশ্বাসঘাতক অমার্ত্য মানিক চাঁদ। এদের যে-কোনো একজনের নামানুসারে মানিকগঞ্জের নামকরণ করা হয়েছে।
মুন্সিগঞ্জ : মোগল আমলে এখানে একটি কেল্লা ছিল। এ কেল্লার নাম ইদ্রাকপুর। কেল্লার নামানুসারে মুন্সিগঞ্জ এলাকার নামকরণ করা হয় ইদ্রাকপুর। উনবিংশ শতকের শুরুতে এটি রামপালের মুন্সি এনায়েত আলী সাহেবের জমিদারিভুক্ত হয়। পরে নামকরণ হয় মুন্সিগঞ্জ।
গাজীপুর : দিল্লির সম্রাট মুহাম্মদ বিন তুঘলকের শাসনামলে পালোয়ান গাজী নামক জনৈক মুসলমান বীর এ অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেন। পরবর্তী সময়ে পালোয়ান গাজীর নামানুসারে এলাকার নাম হয় গাজীপুর।
রাজবাড়ি : মোগল আমলের জমিদার রাজা সূর্যকুমারের নামানুসারে রাজবাড়ি নামকরণ করা হয়েছে।
টাঙ্গাইল : টাঙ্গাইল শব্দটি টাঙ্গাই শব্দ থেকে উৎপত্তি। মোকলা সম্প্রদায় নামে একটি গোষ্ঠী বাস করত। এ মোকলা সম্প্রদায়ের সর্দারকে বলা হতো টাঙ্গাই। এ টাঙ্গাইয়ের নামানুসারে টাঙ্গাইল নাম হয়েছে।
নরসিংদী : রাজা নরসিংহের নামানুসারে নামকরণ হয় নরসিংদী।
মাদারীপুর : হযরত বদর উদ্দিন শাহ মাদারের (রহ.) নামানুসারে নামকরণ হয় মাদারীপুর।
শরীয়তপুর : হাজী শরীয়তউল্লাহর নামানুসারে নামকরণ হয়েছে শরীয়তপুর।
ফরিদপুর : প্রাচীন নাম ফতেহাবাদ। কামেল পীর শেখ ফরিদের নামানুসারে ফরিদপুর নামকরণ হয়েছে।
গোপালগঞ্জ : দক্ষিণেশ্বরের রানি রাসমনীর নাতি গোপালের নামানুসারে নামকরণ হয় গোপালগঞ্জ।
ময়মনসিংহ : প্রাচীন নাম মোমেনশাহী এবং নাছিরাবাদ। এ জেলাকে নিয়ে প্রচলিত ছড়া হলো : হাওর, বাঁওড়, মহিষের শিং- এই তিনে ময়মনসিংহ। একদা এ অঞ্চলে প্রচুর মহিষ ছিল। মহিষের শিং থেকে মোমেনশাহী, এ থেকেই ময়মনসিংহ। আবার কেউ কেউ বলেন, মোমেন শাহী পীরের নাম থেকে মোমেনশাহী হয়েছে।
জামালপুর : হযরত শাহ জামাল (রহ.)-এর নামানুসারে নামকরণ হয়েছে জামালপুর।
শেরপুর : গাজী বংশের শেষ জমিদার ছিলেন শের গাজী। এই শের গাজীর নামানুসারে শেরপুর।
নেত্রকোনা : নদীর বাঁকটি নেত্রের কোণের মতো এবং মগরা নদী পরিবেষ্টিত স্থানটি চোখের কোণের সাদৃশ্য থাকার কারণে নাম হয়েছে নেত্রকোনা।
কিশোরগঞ্জ : মসলিন কারিগর কৃষ্ণদাস বসাকের সাত পুত্রের মধ্যে তিনজনের নাম ব্রজকিশোর বসাক, কিশোর মোহন বসাক ও নন্দকিশোর বসাক। এদের নামের অংশ নিয়েই কিশোরগঞ্জ নামের উৎপত্তি হয়েছে।
চট্টগ্রাম : অনেকের মতে চীনের রাজকীয় দলিলে চট্টগ্রামকে বলা হয়েছে চাটিকার। খ্রিস্টীয় সপ্তম শতকের শেষের দিকে চীনা পর্যটক ইচিং বৌদ্ধধর্মীয় জ্ঞান আহরণের জন্য এখানে আসার পর থেকেই ‘চট্টগ্রাম’ নাম শুরু হয়। প্রাচীন নাম ইসলামাবাদ।
কক্সবাজার : ক্যাপ্টেন হীরন কক্স-এর নাম থেকে কক্সবাজার নাম হয়।
খাগড়াছড়ি : অসংখ্য খাগড়াগাছ ছিল ছড়ার তীরে। এই খাগড়াগাছ আর ছড়া থেকে নাম হয় খাগড়াছড়ি।
বান্দরবান : অসংখ্য বানর শঙ্খনদী পার হতো। এ দৃশ্য দেখতে বাঁধের মতো মনে হতো। এ থেকে নাম হয়েছে বান্দরবন। পরে ‘বান্দরবান’।
রাঙ্গামাটি : মৃত্তিকার রং রক্তিম বা রাঙা আকৃতির কারণে নাম হয়েছে রাঙ্গামাটি।
ফেনী : ফনী রাজার নামানুসারে ফনী, পরে ফেনী নাম হয়েছে। অন্য মতে, মৌর্য বংশের শাসনামলে চীনা পর্যটক ফাহিয়েন ভারত-সফরের একপর্যায়ে এখানে একদিন অবস্থান করেন। পরে ফাহিয়েনের নামানুসারে কালক্রমে ফাহিয়ানী থেকে ফেনী নামকরণ হয়।
কুমিল্লা : কমলাঙ্ক নগর থেকে কুমিল্লা নামের উৎপত্তি। অনেকে মনে করেন কুমিল্লা নামক একজন মুসলমান সেনানায়কের নামানুসারে কুমিল্লা নামকরণ হয়।
চাঁদপুর : জমিদার চাঁদ রায়ের নাম থেকেই চাঁদপুরের উৎপত্তি। কেউবা বলেন দরবেশ চাঁদ ফকিরের নামানুষারে চাঁদপুর হয়েছে।
লক্ষ্মীপুর : রাজা লক্ষ্মীনারায়ণের নামানুসারে লক্ষ্মীপুর নামকরণ হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া : সেনবংশের রাজত্বকালে এ এলাকায় কোনো ব্রাহ্মণ না-থাকায় রাজা লক্ষণ সেন কয়েকটি ব্রাহ্মণ পরিবার এখানে পাঠান। এই ব্রাহ্মণদের বাড়ি থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া নামের উৎপত্তি।
নোয়াখালী : প্রাচীন নাম ভুলুয়া। ভুলুয়া নদীতে চলে যাওয়ার কারণে চর জাগে। সেখানে নতুন খাল খনন করলে নোয়াখালী নাম হয়।
পাবনা : বিখ্যাত পুন্ড্রবর্ধনের নাম থেকে পাবনা নামের উৎপত্তি। কেউবা বলেন, দুর্ধর্ষ ডাকাতের নামানুসারে এই এলাকার নামকরণ হয় পাবনা।
সিরাজগঞ্জ : নবাবী আমলে জমিদার সিরাজ চৌধুরীর নামানুসারে সিরাজগঞ্জ নামকরণ করা হয়েছে।
বগুড়া : সুলতান গিয়াসউদ্দীন বলবনের পুত্র বগরা খানের নামানুসারে বগুড়ার নাম হয়েছে। বগরা খান ছিলেন স্বাধীন বঙ্গের শাসনকর্তা।
নাটোর : কয়েকজন বালিকার নৃত্য থেকে নাট্যপুর। পর্যায়ক্রমে নাট্যপুর, নাট্টোর থেকে অবশেষে নাটোর।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ : এখানে চম্পাবতী নামে এক সুন্দরী বাইজী বাস করতেন। তিনি নাচের কারণে নবাবদের প্রিয় ছিলেন। তার নাম থেকে চাঁপাই এবং নবাবরা এখানে নিয়মিত আসতেন বলে নবাবগঞ্জ। এ দুয়ে মিলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ নামকরণ করা হয়েছে।
রাজশাহী : মুর্শিদকুলি খানের সময়ে এক ব্রাহ্মণ জমিদার রাজস্ব আদায় করতেন। তাকে ‘ রাজা ’ উপাধি প্রদান করা হয়েছিল। এ রাজার ‘রাজ’ এবং বাদশাহীর ‘শাহী’ নাম যুক্ত হয়েই রাজশাহী নামটি হয়েছে।
জয়পুরহাট : রাজা জয়পালের নামানুসারে জয়পুরহাটের নামকরণ করা হয়।
নওগাঁ : একসময় ৯টি ছক বা মহল্লা নিয়ে এই জনপদ গঠিত হয়। সন্নিহিত এ ৯টি ছক বা মহল্লা থেকে কালক্রমে নওগাঁ নামকরণ হয়েছে।
দিনাজপুর : স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তি দানুজ রায়ের নামানুসারে দিনাজপুর। আবার অনেকে মনে করেন, রাজা দানুজ মর্দন দেবের নাম থেকেই দিনাজপুর নাম হয়েছে।
গাইবান্ধা : রাজা বিরাটের গোচারণভূমিতে গাভী বা গাই বেঁধে রাখা হতো- এ থেকেই গাইবান্ধা নাম হয়েছে।
কুড়িগ্রাম : মহারাজা বিশ্বসিংহের দ্বারা কুড়িটি জেলে পরিবারকে উচ্চশ্রেণির হিন্দুরূপে স্বীকৃতি দিয়ে এই অঞ্চলে প্রেরণ করেন। এই কুড়িটি পরিবারের আগমনের কাহিনি থেকে এর নামকরণ করা হয় কুড়িগ্রাম।
লালমনিরহাট : রেল শ্রমিকরা বনজঙ্গল কাটতে গিয়ে লালমণি পেয়েছিল বলে লালমনিরহাটের উৎপত্তি। অনেকের মতে ফকির মজনু শাহর ঘনিষ্ঠ ধনাঢ্য এক মহিলার নামানুসারে লালমনিরহাট নামকরণ করা হয়।
রংপুর : রঙ্গপুর থেকে রংপুরের উৎপত্তি হয়েছে। ‘রঙ্গ’ অর্থ আনন্দ এবং ‘পুর’ অর্থ স্থান।
নীলফামারী : ব্রিটিশ আমলে এখানে একটি নীল চাষের বড় ফার্ম ছিল। নীল ফার্ম নীল খামার থেকে পরে হয়ে যায় নীলফামারী।
পঞ্চগড় : পাঁচটি গড়ের সমষ্টি হলো পঞ্চগড়। গড়গুলো হলো : বীরগড়, রাজগড়, দেবেনগড়, ভিতর গড় এবং হোসেন গড়। এই পাঁচটি গড়ের জন্যই নাম হয়েছে পঞ্চগড়।
ঠাকুরগাঁও : নারায়ণ চক্রবর্তী ও সতীশ চক্রবর্তী নামে দুই ভাই বাস করতেন এখানে। তাঁদের প্রভাব-প্রতিপত্তির কারণে তাঁদের বাড়িকে বলা হতো ঠাকুরবাড়ি। এই ঠাকুরবাড়ি থেকেই পরবর্তীকালে নাম হয় ঠাকুরগাঁও।
চুয়াডাঙ্গা : নবাব আলীবর্দী খাঁর হরিণ চুরির অপরাধে অভিযুক্ত রাখাল চুয়া মল্লিককে সপরিবারে এখানে নির্বাসন দেওয়া হয়। চুয়া মল্লিকের নামানুসারে পরে চুয়াডাঙ্গা হয়।
মাগুরা : ‘মাঘ’ নামটি এতই পরিচিত ছিল যে, পর্যায়ক্রমে এই মাঘ থেকে মাগুরা হয়েছে। কেউবা বলেন, এখানে বেশি মাগুর মাছ পাওয়া যেত বলে নাম হয় মাগুরা।
নড়াইল : নড়াইল জমিদার পরিবারের নামানুসারে নড়াইল।
ঝিনাইদহ : এখানে নদীর ধারে ঝিনুক কুড়ানো শ্রমিকের বসতি গড়ে ওঠে। ঝিনুক কুড়ানো অঞ্চল নামে পরিচিতি লাভ করে। ঝিনাইদহের ‘দহ’ শব্দটি ফারসিভাষা আর ঝিনুককে আঞ্চলিক ভাষায় বলে ‘ঝিনাই’। এ দুয়ে মিলে ঝিনাইদহ নামের উদ্ভব।
কুষ্টিয়া : কুষ্টা বা কুস্তি খেলা থেকে কুষ্টে বা কুষ্টা প্রভৃতি শব্দ থেকে ঘুরেফিরে কুষ্টিয়া উচ্চারণ এসেছে। কেউ কেউ ফরাসি ‘কুশতহ’ বা ‘কোস্তা’ থেকে কুষ্টিয়া নামের উৎপত্তি বলে ধারণা করেন। কোষ্টা অর্থাৎ পাট; এ থেকে কুষ্টিয়া। আবার কেউ বলেন, কুষ্টিয়া গ্রামের নাম হতে এর নামকরণ করা হয়েছে।
যশোর : গৌড়ের ধন ও যশ হরণের মাধ্যমে এ অঞ্চলের শ্রীবৃদ্ধি হয়েছিল বলে হরণকৃত যশ থেকে যশোর নামের উদ্ভব। অনেকের ধারণা ফারসি শব্দ ‘যশোর’ থেকে যশোর নামের উৎপত্তি।
বাগেরহাট : এলাকাটি ছিল বাগবাগিচায় পরিপূর্ণ। তাই এর নাম বাগেরহাট। আবার অনেকের মতে, সুন্দরবনের খুব কাছেই এ এলাকাটি হওয়ায় এখানে বাঘের উৎপাত দেখা দিত। তাই এর নাম হয়েছিল বাঘেরহাট। আর এ থেকেই বাগেরহাট।
খুলনা : খুল্লনেশ্বরী কালীমন্দির নাম থেকে নামকরণ হয়েছে। চন্ডী কাব্যের নায়ক ধনপতির লহনা ও খুল্লনা নামে দুই স্ত্রী ছিলেন। এই খুল্লনার নামানুসারে খুলনা নামের উৎপত্তি হয়েছে। অনেকে মনে করেন, কপিল মুনির নিকট খুল্লনার পুল। এই খুল্লনা থেকেই খুলনা নাম হয়েছে।
মেহেরপুর : মেহের আলী শাহ নামক দরবেশের নামানুসারে নাম হয়েছে মেহেরপুর।
সাতক্ষীরা : জনশ্রুতি আছে, বিষ্ণু রায়ের পুত্র প্রাণনাথ সমাজে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য সাতঘর কুলীন ব্রাহ্মণ এনে তার পরগণায় সবরকম সুযোগ-সুবিধা দিয়ে বসতি স্থাপনের ব্যবস্থা করেন। এই সাতঘর থেকে সাতঘরিয়া এবং কালক্রমে সাতক্ষীরা নামকরণ হয়।
পটুয়াখালী : স্বর্গীয় দেবেন্দ্রনাথ দত্তের পুতুয়ার খাল কবিতা থেকে পটুয়াখালীর উৎপত্তি। পটুয়া শব্দ থেকে পটুয়াখালী নামকরণের কথাও অনেকে বলেন। কারও মতে, পটুয়ারা এ স্থানে বসবাস করত বলে নাম হয়েছে পটুয়াখালী।
বরগুনা : কাঠ ব্যবসায়ীরা নদীতে গোনের অপেক্ষা করত বলে এই স্থানকে বলা হতো বড় গোনা। এ থেকেই বরগুনা।
বরিশাল : ইংরেজ ও পর্তুগিজ বণিকরা বড় লবণচৌকিকে বরিসল্ট বলত। বরিসল্ট থেকে বরিশাল নামকরণ হয়েছে।
ঝালকাঠি : গঞ্জে জেলেরা জালের কাঠি বিক্রি করত। এই জালের কাঠি থেকে পর্যায়ক্রমে ঝালকাঠি নাম হয়েছে।
ভোলা : ভোলাগাজী নামক জনৈক ফকিরের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়েছে ভোলা।
সিলেট : প্রাচীন গৌড়ের রাজা গুহক তার কন্যা শীলার স্মৃতিরক্ষার্থে একটি হাট স্থাপন করে নাম রাখেন শীলাহাট। এই শীলাহাট হতে শ্রীহট্ট। পরে নাম হয় সিলেট।
সুনামগঞ্জ : সুনামদী নামক জনৈক মুসলিম সেনাপতির নামের বিকৃতি থেকে সুনামগঞ্জ নামকরণ হয়েছে। কেউবা বলেন, সুনামদী নামক এক জেলের নাম থেকে সুনামগঞ্জ হয়েছে।
মৌলভীবাজার : সমাজসংস্কারক মৌলভী কুদরত উল্লাহর প্রতি সম্মান জানিয়ে নাম রাখা হয় মৌলভীবাজার।
হবিগঞ্জ : আধ্যাত্মিক সাধক হবিবুল্লাহ পীরের নাম থেকে এ এলাকার নাম হয়েছে হবিগঞ্জ।
পিরোজপুর : ফিরোজ শাহ নামে এক শাসনকর্তার নামানুসারে পিরোজপুর নামটি হয়েছে।
লিয়াকত হোসেন খোকন
Facebook Comments Sync