করোনা যা শিক্ষা দিলো – রক্তবীজ ডেস্ক
১। আমেরিকা শ্রেষ্ঠত্ব হারিয়েছে।
২। চীন একটা মিসাইলও খরচ না করে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ জিতে গেলো।
৩। ইউরোপীয়রা অতোটা মেধাবী নয়, যতোটা মনে হয়।
৪। ধনীর চেয়ে গরিবের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি।
৫। মূল্যবৃদ্ধিতে মানুষ সর্বদাই সুযোগ সন্ধানী, সে ধনী- গরিব যেইই হোক।
৬। এই গ্রহে মানুষই প্রকৃত ভাইরাস।
৭। দরিদ্র মানুষের সহায়তায় কোটি টাকা খরচ করতে লাল- ফিতার দৌরাত্ম্য কাজে আসে না।
৮। একজন ফুটবলারের চেয়ে একজন স্বাস্থ্যকর্মী বেশি দরকারী।
৯। ব্যবহৃত না হলে তেলের কোন মূল্য নেই।
১০। চিড়িয়াখানায় পশু-পাখির অনুভূতি কেমন হয়।
১১। প্রকৃতি খুব দ্রুত নিজকে সাজিয়ে- গুছিয়ে নিতে পারে, মানুষের সাহায্য ছাড়াই।
১২। অধিকাংশ চাকুরী ঘরে বসে করা সম্ভব।
১৩। ছোট- বড় সবাই জাংক খাবার ছাড়া বাঁচতে পারে।
১৪। ছোট ছোট দোষীদের জেলে রাখার দরকার নাই।
১৫। স্বাস্থ্য সচেতন বা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নভাবে বাঁচা কঠিন কাজ নয়।
১৬। রান্নাঘর শুধু মেয়েদের জন্যে না।
১৭। অসৎ কর্মকর্তাদের হঠাৎ সৎ হয়ে যাওয়া কোনো কঠিন কাজ নয়।
১৮। মাদকাসক্তদের আসক্তি দূর করার উপযুক্ত পরিবেশ এখনই।
১৯। বিশ্বায়নের কুপ্রভাব মানবজাতি হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে।
২০। উন্নত চিকিৎসা নিতে ভিআইপি ও ধনীদের দেশত্যাগ এখন সুদূর পরাহত।
২১। এই প্রথম ধনী দরিদ্র সবার একই ছাদের নীচে চিকিৎসা গ্রহণ।
২২। আপনজন, আপন পেশা ফেলে পলায়নই বলে দেয় আমরা কতটা ভালবাসি জীবনকে।
২৩। জান বাজি রাখার দৃষ্টান্তও অনেকে রেখে গেল এ সময়ে।
২৪। “টাকায় কী না হয়!” কথাটা আজ পথভ্রষ্ট, ধনী দেশগুলো মৃত্যুর মিছিল ঠেকাতে ব্যর্থ।
২৫। ১০% মৃত্যু সম্ভাবনায় আমরা ভীত, সন্ত্রস্ত, অথচ ১০০% মৃত্যু সম্ভাবনার (অনিবার্য মৃত্যুর) প্রতি আমরা উদাসীন।
২৬।পৃথিবীতে ভাল মানুষেরা আছে, থাকবে।
সত্যিই যদি এ পৃথিবীর মানুষ বদলায় তবে
নতুন পৃথিবীতে আপনাকে স্বাগত!
(সংগৃহীত )
Facebook Comments Sync