ঈদের কৌতুক/ রক্তবীজ ডেস্ক

কৌতুক

কৌতুক

ঈদের কৌতুক/ রক্তবীজ ডেস্ক

 

এক মেয়ে ট্রেনে টিকিট ছাড়া উঠছে।

ট্রেনেয গার্ড এসেছে টিকিট চেক করতে । 

গার্ড: – টিকিট দেখি ।

মেয়ে:- আমার চেহারাই তো টিকিট।

গার্ড:- জরিমানা লাগবে। জরিমানা দিন।

মেয়ে: – কেনো?

গার্ড: কারণ আপনি ফাস্ট ক্লাসে বসেছেন আর আপনার

চেহারা হলো থার্ডক্লাসের।

                                     

২। কেরামত পরীক্ষা দিচ্ছে।

প্রশ্ন-নিউটনের সূত্রের বিবরণ দাও।

কেরামতের উত্তর:- একদিন নিউটন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি দেখলেন একটি ছাগল তার সামনে দিয়ে যাচ্ছে। তিনি ছাগলটিকে থামালেন । ব্যস আবিষ্কার হয়ে গেল প্রথম সূত্র । কোন কিছু না থামালে তা চলতেই থাকে।

এরপর তিনি F বল নিয়ে ছাগলকে লাথি মারলেন। ছাগল বলে উঠল ম্যা (MA)।

আবিষ্কার হয়ে গেল দ্বিতীয় সুত্র

F=MA.

এবার তিনি ছাগলকে আরো জোরে লাথি দিলেন।ছাগল তাকে এবার তার শিং দিয়ে গুতো দিল।

তখন তিনি একটি কথা বুঝতে পারলেন যা তার ৩ নম্বর সূত্র।

প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রীয়া আছে।

স্যার খাতা দেখে অজ্ঞান !

 

৩। কাজের বুয়া: আপা এই নেন আপনার শাড়ি। এই শাড়ি আমি আর পরতাম না।

গৃহকর্ত্রী:  কেন পরবা না? শাড়িটা অনেক দামি, আর বেশীদিন হয় নাই শাড়িটা আমি পরেছি।

কাজের বুয়াঃ ঘটনা সেইটা না।

গৃহকর্ত্রী: ঘটনা তাইলে কি?

কাজের বুয়া: আপনার এই শাড়ি পইরা কাজ করতে ছিলাম। ভাইজান আমারে আপনি মনে কইরা ধারে কাছে ঘেঁষলই না একদম।

গৃহকর্ত্রী: 

 কি????? এত্ত বড় কথা!!!!!!!!!

কাজের বুয়া: আরে রাখেন, কথাত এখনও শেষই হইল না। আমি যখন এই শাড়ি পইরা কাজ করতে ছিলাম, আপনাদের গাড়ির ড্রাইভার আমারে আপনি মনে কইরা জাপটাই ধরছিল।

গৃহকর্ত্রী:(থতমত খেয়ে) আচ্ছা ঠিক আছে, তোমাকে আমি নতুন শাড়ি কিনে দিবনে, কেমন!!!!!!!!!!!!

                                                 

  

৪। বাবা: কিরে কাঁদছিস কেন?

ছেলে: ঐ বুড়ো লোকটার

পায়ে পাড়া মেরেছিলাম।

বাবা: সে কি! উনার

কাছে ক্ষমা চাসনি?

ছেলে:  হ্যাঁ চেয়েছি।

বাবা: তবু মারলো?

চলতো গিয়ে দেখি।

বাবা বুড়োকে গিয়ে বলল: কি ব্যাপার

চাচা, ছেলেটা আপনার

কাছে ক্ষমা চাইলো,

তাও ওকে এভাবে মারলেন?

বুড়ো:সাধে কি আর মারছি??

তোমার পোলায় আমার

পায়ে পাড়া দিয়া সরি কইলো।

আমি  তার

ভদ্রতায়

খুশি হইয়া তারে ১০টা টাকা দিলাম

হারামজাদা টাকার লোভে আবার

আমার

পায়ে পাড়া মারলো !!!

 

                                                             

৫। মিলিটারী একাডেমীতে ট্রেনিং চলছে .

OFFICER , ক্যাডেট

পল্টুকে কে জিজ্ঞেস করল :

“তোমার হাতে এটা কি ?”

পল্টু : “Sir, এটা বন্দুক …!”

OFFICER : “না ! এটা বন্দুক না !

এটা তোমার ইজ্জত ,

তোমার গর্ব , তোমার মা হয় মা !”

,

,

,

,

তারপর Officer দ্বিতীয় ক্যাডেট

বল্টুকে জিজ্ঞেস

করল :

“তোমার হাতে এটা কি ?”

,

,

,

বল্টু : “Sir, এটা পল্টুর মা , ওর ইজ্জত ,

ওর

গর্ব ! আমাদের আন্টি হয় আন্টি !

____”’

 

%d bloggers like this: