কৌতুক/ রক্তবীজ ডেস্ক

কৌতুক

কৌতুক

কৌতুক/ রক্তবীজ ডেস্ক

 

এক পুলিশ অফিসার ছেলেকে শিখিয়েছে, কেউ পরিচয় জিজ্ঞাসা করলে নিজের নাম বলার সাথে যেন এটাও বলে, ‘আমি ইন্সেপেক্টর ভবানী সিংহের ছেলে’। কিন্তু তার মায়ের মনে হলো এরকম অহংকার দেখানো ঠিক না। তাই ছেলেকে নিষেধ করল এভাবে না বলতে!

 একদিন বাড়িতে অনেক অতিথি এসেছে।  একজন বাচ্চাটাকে জিজ্ঞাসা করল, ‘তুমি ভবানীর ছেলে না?’ বাচ্চাটা বললো, ‘বাবা তো তাই বলে, কিন্তু মা মানা করে’। 

 

২। এক পাগল আয়নার সামনে বসে নিজেকে দেখছে আর চিন্তা করছে, ‘মালটাকে আগে যেন কোথায় দেখেছি।“

কিছুক্ষণ পর নিজেই বলে উঠলো,

ওহ! কাল একসাথে বসেই তো সেলুনে চুল কাটলাম!

 

৩। ইলেকট্রিক চেয়ারে বসিয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদন্ড কার্যকরা করা হবে। তাকে চেয়ারে বসিয়ে দেয়া হলো। কিছুক্ষণের মধ্যেই লোকটা চিল্লাচিল্লি শুরু করলো। 

: কী হইলো জল্লাদ ভাই, আপনি কইছিলেন বসলেই ফুটুস, টেরও পামু না। এখন তো দেখি আমার পিছন পুইড়া যাইতেছে, মরারও কোনো লক্ষণ দেখতেছি না!

জল্লাদ বিরস মুখে বললো, আরে কারেন্ট নাইরে পাগলা, মোমাবাতি দিয়া টেরাই করতেছি।